তখন প্রতিবন্ধী
বিষয়ক গবেষক গোলাম মোস্তফা বলেন-শিশুটি পাগল নয়, সে একজন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী। এটি
একটি স্থায়ী সমস্যা, এর বিজ্ঞান সম্মত চিকিৎসা
বাংলাদেশ সহ সারা পৃথিবীতে নেই। তাদেরকে বিশেষ শিক্ষা ও প্রশিক্ষনের মাধ্যমে
স্বাভাবিক করার চেষ্টা চালাতে হয়, পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে আপনি তাকে কিভাবে সাত
দিনে ভাল করবেন। এ কথার কোন সঠিক উত্তর না দিয়ে বাপ্পী একটা ফটোকপি করা প্রত্যয়ন
পত্র বের করে দেখিয়ে দাবি করে সে এই ধরনের অনেক পাগলকে ভাল করেছে।
পরে প্রতিবন্ধী বিষয়ক গবেষক গোলাম মোস্তফা প্রত্যয়ন পত্রটি দেখে তাকে প্রতারক বলে
সনাক্ত করেন। এবং মানুষের সাখে এধরনের প্রতরনা না করার জন্য সতর্ক করে দেন। তা না
হলে আইন শৃংখলা বাহিনীকে জানানো হবে বলে সাবধান করে দেন ও নেত্রকোণা জেলা থেকে
দ্রুত চলে যাওয়ার জন্য পরামর্শ দেন।
প্রতারক বাপ্পী আরো
জানান, নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুরে অবস্থান নিয়ে নেত্রকোণা জেলার বিভিন্ন জায়গায়
প্রতিবন্ধীদের চিকিৎসা করে যাচ্ছে।
গবেষক গোলাম মোস্তফা
আরো বলেন, আমাদেরকে ওই সব ভন্ড প্রতারক চিকিৎসক
থেকে অভিবাবকসহ সবাইকে সাবধান থাকতে হবে।
প্রত্যয়ন পত্রটি :
No comments:
Post a Comment